উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় প্রবল বৃষ্টির পূর্বাভাস হুগলি
৭. হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে ৬টির বেশি গাজর খেয়েছেন বা খাচ্ছেন তাদের স্ট্রোকের get more info ঝুঁকি যারা এর থেকে পরিমাণে কম বা একটি গাজর খাচ্ছেন তাদের তুলনায় অনেক কম হয়েছে। তাই স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে হলে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই গাজর রাখতে হবে।
চিংড়ি শুটকি ভর্তা বাঁটাবাঁটি মাখামাখির ঝামেলা ছাড়াই বানান!
এই ভাবে বানানো মাশরুম মাসালা কারির স্বাদের কাছে মাংস ফেল!
গাজর খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি কিভাবে কমায়?
এতে উচ্চমানের বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন “এ”, মিনারেলস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। তবে এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা হল দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পাওয়া। এ ছাড়াও আছে আরও অনেক স্বাস্থ্যগত সুবিধা।
গাজর খাওয়া ত্বকের জন্য কিভাবে উপকারী?
কেশর গুজিয়া বানানোর রেসিপি! হোলি স্পেশাল মিষ্টি
নিয়মিত পাকা বা কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
মোবাইল: ০১৭১১৯৫২৫২২, ০১৭৩২৬৩৪৮৪৪, ০১৯১৬৭৮৭১০৩
গাজর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। এটি ইনফেকশন হওয়া থেকে রক্ষা করে। কোথাও কেটে গেলে বা পুড়ে গেলে সেখানে কুচি করা গাজর বা সিদ্ধ করা গাজরের পেস্ট লাগিয়ে দিন। এতে ইনফেকশন হবার আশঙ্কা কমে যাবে।
কোলেস্টরেল এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে গাজরের ভূমিকা অনেক। গাজরে খুব কম পরিমানে সুগার থাকে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও গাজর খুব ভালো উপকারী। ডায়াবেটিস কমানোর জন্য যেসকল খনিজ পদার্থ দরকার গাজরে তা রয়েছে।
শ্বাসতন্ত্র: বেশি পরিমাণ বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি খেলে ফুসফুসের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে তার পাশাপাশি শ্বাস-প্রশ্বাসের বিভিন্ন সমস্যা যেমন- অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস এবং এমফিসেমা প্রতিরোধ করে।
১) গাজর চাষের জন্য ভালভাবে চাষ ও মই দিয়ে তৈরী করতে হবে। ২) জমির মাটি ঝুরঝুরে করে তৈরী করতে হবে। ৩) গাজরের বীজ সারিতে বপন করা ভাল। এতে গাজরের যত্ন নেয়া সহজ হয়। ৪) গাজরের বীজ খুব ছোট বিধায় ছাই বা গুঁড়া মাটির সাথে মিশিয়ে বপন করা ভাল। এজন্য ভাল বীজের সাথে ভাল শুকনা ছাই বা গুঁড়া মাটি মিশিয়ে বপন করা যেতে পারে।